নতুন ছবি প্রসঙ্গে বলেন, লীলার চরিত্র ফুটিয়ে তোলাটা খুব সহজ কাজ ছিল না। আবার দেশি লুকের মিরা হওয়াটাও সহজ নয়। এ ছবির প্রথম পোস্টারটা মনের মতো করতে টানা ছয় ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। প্রতিদিন সকালে অন্য দিনের চেয়ে তিন ঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠতাম লীলা হওয়ার জন্যে। লীলা থেকে যখন আমি মিরা হই, তখন সম্পূর্ণ ভিন্ন চরিত্র আমি। এ ছবির জন্যে আমি রাজস্থানি ভাষা শিখেছি।
প্রতিটি ছবির প্রস্তাব আসার সঙ্গে সঙ্গেই যে তিনি রাজি হয়ে যান তা নয়। সানি জানালেন, প্রথমে আমার স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবার ছবির কাহিনীর সারমর্ম আমাকে বুঝিয়ে দেন। আগ্রহী হলে আমি স্ক্রিপ্ট পড়ি। ভালো লাগলে তবেই ওই ছবির জন্যে রাজি হই আমি। এভাবেই আমরা ছবি পছন্দ করি।
তার সাবেক ক্যারিয়ার নিয়ে বলেন, আমি সেখান থেকে বেরিয়ে এসেছি। আর ইন্টারনেটে যা ছড়িয়ে আছে তা আমি পারলে সব মুছে ফেলতাম।
সালমান সম্পর্কে তার বক্তব্য হলো, তার মতো ব্যক্তিত্ব আমি জীবনে খুব বেশ দেখিনি। সালমানা দেশের জন্যে যা করছেন তা ভাবাই যায় না। তিনি নিজেই একজন বিস্ময়কর ব্র্যান্ড।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া