১. প্রথমেই প্রোফাইলে পেশাদার অভিজ্ঞতার ফিরিস্তি তুলে ধরুন। যদিও লিঙ্কডইন পেশাদারদের প্লাটফর্ম হিসেবে সুপরিচিত। কিন্তু ফেসবুকের মানুষের অংশগ্রহণ অনেক বেশি। তাই এখানেও প্রার্থী খুঁজে থাকে বহু প্রতিষ্ঠান। তা ছাড়া এই প্লাটফর্ম থেকে প্রার্থীর মনোভাব ও ব্যক্তিত্ব সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়। প্রোফাইলের ‘ওয়ার্ক অ্যান্ড এডুকেশন’ ঘরটি পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করুন।
২. এবার আপনার চাকরিজীবী বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন। বন্ধুতালিকার বামপাশে যেখানে ‘ফ্রেন্ডস’ লিখা রয়েছে সেখানে মাউস নিন। যে তালিকাটি আসবে সেখান থেকে ‘অ্যাড অ্যানাদার লিস্ট’ ক্লিক করুন। সেখান থেকে ‘প্রফেশনাল’ শব্দটি বেছে নিন। এভাবে বন্ধুতালিকা থেকে পেশাদারদের নিয়ে আলাদা ক্যাটাগরি তৈরি করতে পারবেন।
৩. অন্য পেশাদারদের পোস্টে লাইক দিন ও শেয়ার করুন। পেশাজীবনে আপনি যে জড়িয়ে রয়েছেন এবং সব সময় আপডেট তা বোঝা যাবে। এসব পোস্টে কমেন্ট দিন এবং সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরার চেষ্টা করুন। প্রতিষ্ঠানগুলো এখান থেকেই মেধাবী প্রার্থীর নমুনা খুঁজে বের করে।
৪. নেটওয়ার্কিং কানেকশন বের করুন। ফেসবুক থেকে লিঙ্কডইনসহ অন্যান্য সোশাল সাইটের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলুন। আমরা অনেকেই এসব করি না। তা ছাড়া ফেসবুকে এমনই এক উপায় রয়েছে। এর সার্চ বারে টাইপ করুন ‘পিপল হু ওয়ার্ক অ্যাট’ এবং লিখুন প্রতিষ্ঠানের নাম। এতে দুজন পরিচিত মানুষের নাম চলে আসবে। ‘সি মোর’ অপশনে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনার বন্ধুদের কে কে সেখানে কাজ করছেন। এবার তাদের সঙ্গে নেটওয়ার্কিং শুরু করুন। ধীরে ধীরে ভারী হয়ে উঠবে ফেসবুকে আপনার পেশাদারিত্বের নমুনা। বেশ সহজেই চোখে পড়ে যাবেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের।
সূত্র : ফক্স নিউজ