ব্ল্যাক ফাঙ্গাস

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কী? কতটা মারাত্মক? এর চিকিৎসা কী?

করোনার মধ্যে নতুন করে থাবা বসাচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস (Black Fungus) বা মিউকোরমাইকোসিস। সম্প্রতি অনেক কোভিড (Covid) রোগী এই ফাঙ্গাল ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ২৮ জুন ২০২১, বাংলাদেশের চট্টগ্রামে এক নারীর শরীরে ব্ল্যাক ফাংগাসের উপস্থিতির কথা জানানো হয়েছে।  বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ফাঙ্গাল ইনফেকশন (Black Fungus) অবহেলা করলে মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। মিউকোরমাইসেটেস নামে এক ছত্রাক থেকে এই ইনফেকশন হয়। সামান্য ত্বকের সমস্যা থেকে শুরু হলেও এই সংক্রমণ ছড়াতে পারে ফুসফুস ও মস্তিষ্কে।

এই নিবন্ধে আমরা জানবো ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কী, এর লক্ষণ, প্রতিকার, চিকিৎসা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে।

লেখাটিতে যা আছে.... লুকিয়ে রাখুন

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস (Black Fungus) কী?

মিউকোরমাইসেটেস নামে এক ছত্রাক থেকে এই ইনফেকশন হয়। সাধারণত আর্দ্র বা ভেজা স্থানে এ ছত্রাক বংশবৃদ্ধি করে। শ্বাসের সময়ে বা শরীরে কাটা অংশের মাধ্যমে এটি দেহে প্রবেশ করে। কিন্তু সাধারণত আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এই ছত্রাকের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।

তাছাড়া, এই ছত্রাক ছোঁয়াচে নয়। একজনের থেকে অন্যজনের মধ্যে সংক্রমিত হয় না। তবে, কোভিড (Covid) আক্রান্তদের ওপর এর প্রভাব পড়ে গুরুতর।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গুরুতর করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য স্টেরয়েড প্রয়োগ করা হচ্ছে। সেই স্টেরয়েড রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। কিছু ওষুধ রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপরেও প্রভাব ফেলে।
আর ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধি পাওয়া সুগার লেভেল হতে পারে মারাত্মক। সিংহভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, মূলত ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদেরই ব্ল্যাক ফাংগাসের সংক্রমণ বেশি হয়েছে।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের লক্ষণ

ICMR-এর প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই লক্ষণগুলি (black fungus symptoms) দেখলে সতর্ক হতে হবে-

  • জ্বর
  • মাথা ব্যথা
  • কাশি
  • নিঃশ্বাসের সমস্যা
  • রক্তবমি
  • মানসিক অবস্থার পরিবর্তন
  • নাক বন্ধ হয়ে আসা, নাক থেকে চাপা রক্তের মতো বা কালো পুঁজ বের হওয়া * চোয়ালে ব্যথা বা মুখের একদিকে ব্যথা, অবশ হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া।
  •  প্রাথমিকভাবে ত্বকের যেখানে আঘাত আছে, সেখানে সংক্রমণ হতে পারে। তারপর তা দ্রুত শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে যেতে পারে।
  • গায়ে ফোসকা, ত্বকে লালভাব-ফোলাভাবের মতো উপসর্গ নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
  • দাঁতে ব্যথা বা দাঁত আলগা হয়ে আসা।
  • দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, বা দুটো করে জিনিস দেখা
  • জ্বর
  • ত্বকের সমস্যা।
  • বুকে ব্যথা, নিঃশ্বাসের সমস্যা বেড়ে যাওয়া।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস (black fungus) কাদের হতে পারে?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস (black fungus) কাদের হতে পারে?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আমাদের পরিবেশে সবসময়েই থাকে। মানুষের শরীরেও সবসময়ে থাকে। কিন্তু দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে, তখন এটা রোগ হিসাবে দেখা দেয়।

বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাক, তাদের ঝুঁকি বেশি থাকে। আবার স্টেরয়েড গ্রহণ করা ব্যক্তিরাও এতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। বর্তমানে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে সেরে ওঠার পর অনেকে এই ছত্রাকে আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশেষ করে ভারতে এই প্রবণতা মারত্মক আকার ধারণ করেছে।

করোনার রোগীরা কেন মিউকোরমাইকোসিসে আক্রান্ত হচ্ছেন?

স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মকর্তা ড. ভি.কে. পল জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের গুরুতর করোনা সংক্রমণ হলে স্টেরয়েড প্রয়োগ করে চিকিত্সা হচ্ছে। এই স্টেরয়েডের প্রভাবেই আরও বেড়ে যাচ্ছে রক্তে শর্করার(Blood Sugar) মাত্রা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল। এই পরিস্থিতেই আক্রমণ করছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।

ড. ভি.কে. পলের মতে, ‘রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস, রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রা ইত্যাদি থাকলে মিউকোরমাইকোসিসের আশংকা থেকেই যাচ্ছে। তাই এক কথায় করোনা সংক্রমণ হয়নি যাদের তাদেরও এটি হতে পারে।’

চিকিত্সকেরা অবশ্য এটাও জানিয়েছেন যে এটি নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সুস্থ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই সংক্রমণের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চিকিৎসা

বিশেষজ্ঞদের মতে- অবশ মুখ, নাকের একদিক বন্ধ, চোখে ফোলা বা ব্যথার মতো উপসর্গগুলি দেখা দিলে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো যত দ্রুত সম্ভব অ্যান্টি-ফাঙ্গাস থেরাপি শুরু করে ফেলতে হবে।
এড়িয়ে যেতে হবে ধুলোর সঙ্গে সরাসরি সংস্পর্শ। মাটি বা শ্যাওলা নিয়ে ঘাঁটাঘাটির সময় জুতা, লম্বা প্যান্ট পরতে হবে। সাবান এবং পানি দিয়ে ত্বকের আঘাত পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

অ্যামফটেরিসিন বি (Amphotericin B) ইনজেকশন এই রোগের প্রাথমিক চিকিৎসাগুলির মধ্যে অন্যতম। এই রোগে রোগী আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীদের, ENT ডাক্তার, নিউরো সার্জেন (NEURO SURGEON) চক্ষু বিশেষজ্ঞদের (Eye specialist) তত্ত্বাবধানে থাকা প্রয়োজন।

চিকিৎসা হিসেবে প্রত্যেকটি সংক্রমক টিস্যু অপারেশন করে নিস্ক্রমন করতে হবে, নইলে রোগী দৃষ্টি শক্তি হারাতে পারে। ছয় সপ্তাহের চিকিৎসা অবশ্যই প্রয়োজন।

এই রোগ থেকে সেরে ওঠার পর ব্লাড সুগারের নিয়মিত নজরদারি প্রয়োজন। অক্সিজেন থেরাপির জন্য পরিষ্কার স্টেরিল পানি প্রয়োজন। স্টেরয়েড ও অ্যান্টি ফাংগাল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিসকের অনুমোদন প্রয়োজন।

সংক্রমণ থেকে বাঁচতে যেভাবে মুখ পরিষ্কার করবেন

১. দিনে ২ বার ভালো করে ব্রাশ করতে হবে। কোভিড সংক্রমণের পর একই টুথব্রাশ ব্যবহার করা যাবে না।
২. নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার রাখা দরকার। জিভ পরিষ্কারের জন্য বাজারে প্ল্যাস্টিকের পাত পাওয়া যায়। সেগুলি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করুন।
৩. দিনে অন্তত ২ বার মাউথওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করে মুখের ভিতর পরিষ্কার করতে হবে।
৪. মুখের ভিতরটি যাতে শুকিয়ে না যায়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাঝে মধ্যে পানি খেয়ে মুখ ভিজিয়ে রাখতে হবে।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস : কী করবেন এবং কী করবেন না?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ইনফেকশন ও এর ভয়াবহতা থেকে বাঁচতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন।

  • বিশেষজ্ঞরা ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখার কথা বলছেন।
  • কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন এমন রোগীর ডায়াবেটিস নির্দিষ্ট সময় অন্তর চেক করতে হবে।
  • ঠিক পরিমাণ এবং অন্যান্য বিষয় খেয়াল করে রোগীকে স্টেরয়েড দেওয়া।
  • অক্সিজেন থেরাপির সময়ে পরিষ্কার পানি ব্যবহার করা।
  • অ্যান্টিফাংগাল বা অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে রোগীকে চিকিৎসকের পরামর্শে।
  • উপসর্গ দেখলেই সাবধান হতে হবে।
  • ধুলোবালি রয়েছে এমন জায়গায় গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।
  • লম্বা ট্রাউজার, ফুলহাতা জামা, গ্লাভস ও জুতো পরুন বাগানের কাজ করার সময়ে।
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন।
  • করোনা সেরে গেলে অবশ্যই নতুন ব্রাশ ব্যবহার করুন। করোনা থেকে সেরে ওঠার পরে টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এলে পুরানো ব্রাশ পরিবর্তন করে নতুন দাঁত মাজার ব্রাশ ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
    সেই সঙ্গে দিনে বেশ কয়েকবার মুখ ধুতে হবে। করোনা থেকে যারা সেরে উঠেছেন তারা একই জায়গায় পরিবারের অন্যদের সঙ্গে নিজের ব্রাশ রাখবেন না। এর পাশাপাশি স্ক্র্যাপার দিয়ে জিহবা পরিষ্কার করতে হবে।

সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)


ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা কালো ছত্রাকের সংক্রমণ কী?

খুব বিরল তবে বিপজ্জনক ছত্রাকের সংক্রমণ, মিউকোরমাইকোসিস এখন কিছু করোনভাইরাসের রোগীকে প্রভাবিত করছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এই রোগ (শ্লৈষ্মিক সংক্রমণ) মুখ, নাক, চোখের কক্ষপথ বা মস্তিষ্ককে প্রভাবিত করতে পারে যা এমনকি দৃষ্টি হ্রাস করতে পারে। এটি ফুসফুসেও ছড়িয়ে যেতে পারে।

কীভাবে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ হয়?

মিউকোরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস একটি ছত্রাকের সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট জটিলতা। মানুষ পরিবেশে ছত্রাকের বীজগুলির সংস্পর্শে এলে মিউকোরমাইকোসিস সংক্রমন ঘটে।
ছত্রাকটি কাটা, স্ক্র্যাপ, বার্ন বা অন্যান্য ত্বকের আঘাতের মধ্য দিয়ে ত্বকে প্রবেশ করার পরে এটি ত্বকেও বিকাশ লাভ করতে পারে।

কারা ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হন?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আমাদের পরিবেশে সবসময়েই থাকে। মানুষের শরীরেও সবসময়ে থাকে। কিন্তু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে তখন এটা রোগ হিসাবে দেখা দেয়। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাক, তাদের ঝুঁকি বেশি থাকে। আবার স্টেরয়েড গ্রহণ করা ব্যক্তিরাও এতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। সম্প্রতি কোভিড-১৯ রোগীদের এতে আক্রান্ত হবার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস থেকে মানুষ কীভাবে অসুস্থ হয়?

মানুষ পরিবেশের ছত্রাকের বীজগুলির সংস্পর্শে এলে মিউক্রোমাইসিস দ্বারা আক্রান্ত হয়। এছাড়া ছত্রাকটি কাটা, স্ক্র্যাপ, বার্ন বা অন্যান্য কোনোভাবে ত্বকে প্রবেশ করার পরে এটি ত্বকেও বিকাশ লাভ করতে পারে। এই রোগ এমন রোগীদের মধ্যে সনাক্ত করা হচ্ছে যারা কোভিড-১৯ থেকে সেরে উঠেছেন।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের প্রতিকার আছে কি?

২১ শে মে দিল্লির সিনিয়র চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন যে, তাড়াতাড়ি রোগ নির্ণয় করা হলে ব্ল্যাক ফাংগাসের চিকিত্সা করা যেতে পারে এবং এটি COVID-19 রোগীদের মধ্যে পাওয়া বিরল সংক্রমণ।

কালো ছত্রাকের আক্রমণে কী ঘটে?

মিউকোরমাইকোসিস বা শ্লৈষ্মিক সংক্রমণ হলো ছত্রাকের সংক্রমণ যা নাকের উপরে কালো হয়ে যাওয়া বা বর্ণহীনতা দেখা দেয়, ঝাপসা বা ডাবল দৃষ্টি, বুকের ব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং রক্ত কাশির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
মিউকোরোমাইকোসিস শ্লেষ্মার সংস্পর্শের ফলে ঘটে। যা সাধারণত মাটি, বায়ু এমনকি মানুষের নাক ও শ্লেষ্মায় পাওয়া যায়।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি মারাত্মক?

কালো ছত্রাক বা শ্লৈষ্মিক সংক্রমণ, একটি ছত্রাক সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট জটিলতা। এটি তুলনামূলকভাবে বিরল তবে মারাত্মক পরিণতি হতে পারে।

কালো ছত্রাক কি বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়?

এটি বাতাসে বা পরিবেশে উপস্থিত ছত্রাকের স্পোর (বীজ) থেকে ছড়ায়, যা এড়ানো প্রায় অসম্ভব। এই রোগটি সংক্রামক নয়, যার অর্থ এটি মানুষ বা প্রাণীর মধ্যে যোগাযোগ থেকে ছড়াতে পারে না।

কোভিড ছাড়া কি কেউ ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হতে পারেন?

মিউক্রোমাইসোসিস একটি ছত্রাকের সংক্রমণ যা বেশিরভাগক্ষেত্রে কম রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাসম্পন্ন রোগীদের মধ্যে দেখা যায়।

মাথাব্যথা কি কালো ছত্রাকের লক্ষণ?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস হিসাবে পরিচিত মিউকোরমাইকোসিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে- মাথা ব্যথা, জ্বর, চোখের নিচে ব্যথা, সাইনাসের সমস্যা এবং চোখের আংশিক ক্ষতি।
সাইনাস, মস্তিষ্ক এবং ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এবং ডায়াবেটিস রোগী বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এমন ব্যক্তিদের মধ্যে প্রাণঘাতি হতে পারে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।

খাদ্যের মাধ্যমে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ছড়ায়?

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস প্রাকৃতিকভাবে বাতাস, পানি এবং এমনকি খাবারেও পাওয়া যায়।

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কোথায় থাকে?

মিউকোরমাইকোসিস বা “ব্ল্যাক ফাঙ্গাস” মাটি এবং পচনশীল পাতার মতো ক্ষয়কারী জৈব পদার্থে থাকতে পারে। US Centers for Disease Control and Prevention (CDC)

মিউকোরমাইকোসিস, ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা কালো ছত্রাক – যে নামেই আখ্যায়িত করি না কেন, এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাচতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। সুষম খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত শরীর চর্চা এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনাই এ রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে।

Scroll to Top